সাংসদ অভিযোগ করেন, প্রশাসন এখন শাসক দলের ভূমিকা নিয়েছে৷ এদিন সাংসদ খগেন মুর্মু সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘পুরাতন মালদায় মনোনয়ন প্রক্রিয়া ঠিকমতো চললেও হবিবপুর ব্লকের রিটার্নিং অফিসার তথা বিডিও ফতেয়া জারি করেছেন, প্রার্থীদের সঙ্গে তাঁদের পোলিং এজেন্টকেও সমস্ত নথিপত্র জমা দিতে হবে৷ এটা আবার কোন সিদ্ধান্ত! নির্বাচন কমিশন কি তাঁকে এই ফতেয়া জারি করার অনুমতি দিয়েছে? আমি এখনই হবিবপুর যাচ্ছি৷ বিজেপিকে রুখতে, বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়ন রুখতে তৃণমূল এখন প্রশাসনকে কাজে লাগাচ্ছে৷ ওরা আর মানুষ পাচ্ছে না৷ গুণ্ডারাও এখন ঘরে ঢুকে গিয়েছে৷ প্রশাসনই ওদের এখন একমাত্র সম্বল৷ তৃণমূলকে জবাব দিতে মানুষ রাস্তায় নেমে পড়েছে৷’
এ বিষয়ে তৃণমূল পাল্টা কটাক্ষ করেন মালদা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি শুভময় বসু জানান, সাংসদ খগেন মুর্মু তিনি যে অভিযোগ করেছেন ভিডিওর বিষয়ে এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোন খবর নেই। তবে এই প্রেক্ষিতে বলি নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। ভিডিও কোন আইন তৈরি করতে পারে না এজেন্টের কথাটি অবাস্তব কথা আসলে সাংসদ খগেন মুর্মু তিনি তার এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে আসলে বিজেপি কোন প্রার্থী পাচ্ছে না। ভিডিও সাহেবের বিরুদ্ধে যে কথাগুলো বলা হচ্ছে সেগুলো মিথ্যা কথা। বরঞ্চ তিনি রাজনীতি গরম করছেন।


No comments:
Post a Comment