তবে কথিত আছে অনেক আগে থেকেই মা কে অনুভব করতে পেরেছিলেন, অনেকের সাথেই ঘটত নানান অলৌকিক কাহিনী। শোনা কথা কেউ কেউ রাতে প্রত্যক্ষ করতে পেরেছিলেন মা এর কণ্যা রূপ। তখন ছিল একান্নবর্তী পরিবার।
জোত্যিষবিদ্ সন্তোষ জানা আসতেন বাড়ির মেজোকর্তা তুষ্টরাম মাজী কে জোত্যিষবিদ্যা শেখাতে ও চর্চা করতে। সঙ্গে যোগ দিতেন সনাতনী ধার্মিক নানান বিশিষ্টরা এছাড়াও আসতেন বিখ্যাত কবিরাজ ক্ষুদিরাম পাঠকও।চলত জোত্যিষচর্চা, হরিনাম সংকীর্তন ও ধর্ম আলোচনা। এককথায় মাজী পরিবারে বরাবরই ধর্ম আলোচনার আসর বসত।
সেই আসরেই কুলো গুরু তুষ্টরাম মাজী কে নির্দেশ দেন বাড়ির সবাই মিলেই মা এর পুজো শুরু করার। তিনি জানতে পারেন অনেক কাল আগে থেকেই মা ওখানে পুজো নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন। সেই থেকেই শুরু কুলো মা এর পুজো।
আসতে আসতে ছড়িয়ে পরে মা এর মহিমা এখন পারিবারিক পুজো হলেও ছুটে আসেন পুরো গ্রাম ও আশেপাশের মানুষেরা এবং তাদের মত মানসিক পূর্ণ হয় তাদের। রোগব্যাধি সহ যাবতীয় সমস্যা সমাধানের সূত্র তারা পেয়েছেন তাই তারা ছুটে আসেন।
No comments:
Post a Comment