রং এবং আবির বিক্রেতাদের বক্তব্য, ইতিমধ্যে বিভিন্ন এলাকা থেকে আবির এবং রঙের বায়না আসতে শুরু করেছে। যদিও হারবাল আবিরের ওপরই চাহিদা রয়েছে পাইকারদের। সে ক্ষেত্রে এবার হোলি উৎসবের প্রাক্কালে হারবাল আবিরের ওপরে বেশি করে জোর দেওয়া হয়েছে এবং সেই হারবাল আবির বাইরে থেকে এনে যোগান দিতে হচ্ছে।
সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কালিতলা বাজার পাড়া এলাকার ব্যবসায়ী বিমল পাল বলেন, বহু বছর ধরে আমরা এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। মাত্র ১০ দিন পরিশ্রম করে আবির তৈরি করা হয় এবং দুই ধরনের আবির তৈরি করা হয়। একটি হচ্ছে ক্যালসিয়াম আবির এবং অন্যটি হচ্ছে ফ্যানচোক আবির। ক্যালসিয়াম আবির ৭০ টাকা কেজি যা খোলা বাজারে বিক্রি হয় ১০০ থেকে দেড়শ টাকা কেজি এবং ফ্যানচোক আবির পাইকারি ৪০ টাকা যা বাজারে বিক্রি হয় ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি। এবারে প্রায় ১২ টন আবির তৈরি করা হয়েছে।
এখানে কোন রাসায়নিক উপকরণ রাখা হয় না। যা হয় সম্পূর্ণ জৈব প্রক্রিয়ায়। হারবাল আবিরের চাহিদা মানুষের মধ্যে বিপুল হারে বেড়েছে তাই এরই মধ্যে আবির তৈরীর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। বহু জায়গা থেকে আবির ও রঙের বায়না আসছে। ইতিমধ্যে আমরা কারিগড়ের মাধ্যমে কারখানায় কাজ শুরু করে দিয়েছি।
No comments:
Post a Comment